‘ইচ্ছা থাকলে উপায় হয়’, বাংলা প্রবাদ দিয়ে নিবন্ধটি শুরু করা যাক। সত্যি বলতে কি, আমরা অনেকেই প্রবাদগুলোকে শুধুই প্রবাদ মনে করি। নিজ চোখের সামনে অন্যের সাফল্যকেও সাজানো গল্প মনে করি। অনলাইনে কাজ করে সাফল্য আসে, সাফল্য আসতে পারে বিষয়টি সত্য হলেও মানতে চায় না।  ভালো কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাশ করে নিজের ওপর আস্থা রাখতে পারি না। অন্যের সাফল্যকে নিজের ওপর বিশ্বাস রাখতে পারি না। আর তখনি আমাদের হতাশা, বেকারত্বের দীর্ঘশ্বাস গ্রাস করে ফেলে। নিজেই নিজেকে বিপদগ্রস্থ করে তুলি। এর জন্যে আসলে দায়ী কে? এসব পরিস্থিতি, হেতু সম্পর্কে ভাবতে চাই না, ফুরসত যেন নেই কারোর। এহেন ভাবুন, তাই কি হওয়া উচিত?

বর্তমানে এমন একটি সময় অতিবাহিত করছি আমরা, যেখানে দূরত্ব কোন বিষয় না। এহেন মূল বিষয় হচ্ছে আপনার ইচ্ছা শক্তি এবং প্রচেষ্টা। হ্যাঁ দুরত্ব কোন বিষয় না বলেই আজকে ঘরে বসে বিদেশের যেকোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে ডিগ্রী নেয়া মামুলি ব্যাপার। তেমনি ঘরে বসে বিভিন্ন কোম্পানীর চাহিদা মোতাবেক কাজ পাওয়া অধিকতর সহজ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এখন আপনার প্রশ্ন আসতে পারে তাহলে কিভাবে, কেইবা আমাকে কাজ দিবে, কাজের উৎসইবা কোথায়? এসব প্রশ্নের উত্তর দিতেই আজকের বিষয়টি গুরুত্বসহকারে অবতারণা করেছি যে, কিভাবে করোনাকালেও অনলাইন কাজ করে আপনি নিজে স্বনির্ভর হতে পারেন, কোথায় কাজগুলো পাওয়া যায়, কিভাবে শুরু করা যায় এবং ঘরে বসে কিভাবে অনলাইনে আয় করা যায় ইত্যাদি বিষয়।

কোভিড-১৯ প্রাদুর্ভাবের ফলে কোম্পানিগুলো তাদের প্রতিদিনের কাজটি অনলাইনে স্থানান্তরিত করছে। করোনার ফলে অনেক ব্যবসা প্রতিষ্ঠান এখনো বন্ধ রয়েছে এবং হাজার হাজার শ্রমিক যারা তাদের চাকরি হারিয়েছে, হারাতে বসেছে। ২০২০ সালের শুরু থেকে অদ্যাবধি দুঃখজনক সত্য, এটি চলমান। তথাপিও আপনার কাছে যদি একটি কম্পিউটার এবং একটি ইন্টারনেট সংযোগ থাকে তবে এমন অবিরাম, এবং নতুন নতুন সুযোগ রয়েছে, তৈরি হচ্ছে যার সম্পর্কে আপনি হয়তো ভালো জানেন না! অগনিত ব্যক্তি বা পেশাদার তাদের পরবর্তী ক্যারিয়ার সন্ধান, এবং গঠন করতে অনলাইন জগতকে বেঁছে নিয়েছেন। মহামারী চলাকালীন বাড়িতে আটকে থাকাকালীন সময়, আপনি নিজের বাড়ির আরাম থেকে কোন দূরবর্তী কাজ শুরু করতে পারেন। আপনাকে অনুপ্রাণিত করার জন্য এখানে  কিছু উদাহরণ দেয়া যেতে পারে।

বর্তমান সময়ে খুবই জনপ্রিয় এবং অনলাইনে ঘরে আয় করা যায় সে জবগুলো এবার আলোকপাত করা যাক। ফলে আপনার যদি আজকের আলোচিত বিষয় সম্পর্কে খুব ভালো ধারণা এবং দক্ষতা থাকে তাহলে আর দেরি না করে আজই কাজে নেমে পড়ুন; আর সেগুলি হলো –

অনলাইন টিউটর (Online Tutor) তথ্য প্রযুক্তি প্রসারের ফলে অনলাইন টিউটর পেশায় নতুন মাত্রা যুক্ত হয়েছে। আর আপনাকে দ্বারে দ্বারে গিয়ে টিউশনী করতে হবে না। আপনি যদি কলেজে ভালো করছেন, অথবা চাকরী করেও আপনার হাতে সময় আছে; তাহলে আপনিও অনলাইন টিউটর পেশায় যুক্ত হতে পারেন।  আপনি বাচ্চাদের শেখাতে পারেন- প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে উচ্চ বিদ্যালয় পর্যন্ত, প্রচুর পরিমাণে বাচ্চারা রয়েছে যারা আপনার সহায়তা ব্যবহার করতে পারে। পাশাপাশি আপনি অনলাইনে পেশাদার বিভিন্ন কোর্সও চালু করতে পারেন। ইন্টারনেটের সাথে আপনাকে নিজের স্থানীয় ভৌগোলিক অঞ্চলে সীমাবদ্ধ নয়; আপনি চাইলে সারা বিশ্ব থেকে বাচ্চাদের এবং লোকদের শিক্ষা দিতে পারেন। টিউশান করে আপনি প্রতি ঘন্টায় ১৩-২০ মার্কিন ডলার আয় করতে পারেন। চোখ রাখুন কোথায় কাজগুলো পাবেন, ওয়েবসাইট  Tutor.com and Wyzant। এছাড়াও আরও বিভিন্ন অনলাইন পেজে টিউটর জব রয়েছে যা আপনি চোখ- নাক- কান খোলা রাখলেই পেয়ে যাবেন।

সার্চ ইঞ্জিন মূল্যায়নকারী (Search Engine Evaluator)- গুগল এবং বিংয়ের মতো অনুসন্ধানী ইঞ্জিনগুলি লোকদের আরও ভালোভাবে সেবা পরিবেশন করার উপায়ে তাদের অ্যালগরিদম আপডেট করতে ব্যবহারকারীর প্রতিক্রিয়ায় নির্ভর করে। আপনি এমন একজন ব্যক্তি হতে পারেন যারা প্রতিক্রিয়া ফর্মগুলি পূরণ করে এবং উন্নত করার জন্য তাদের কী করতে হবে তা জানান দেয়া। যে বা যারা এই দক্ষতা অর্জন করে এবং সে বিষয় সেবা দিয়ে থাকেন তাদেরকে আমরা বলি সার্চ ইঞ্জিন ইভালোয়েটর। এরাই বিভিন্ন কাজ Search Engine Evaluator হিসেবে অনলাইনে সেবা দিয়ে থাকেন। এই ধরণের জব পেলে আপনি ঘন্টায় ১২-১৫ মার্কিন ডলার অথবা তারও বেশি আর্নিং করতে পারেন। কোথায় কাজ পাবেন, যেমন- Leapforce and Lionbridge। এছাড়াও বিভিন্ন অনলাইন জব ফ্লাটফর্ম রয়েছে, যেমন- ফাইবার, ফ্রীল্যান্স, আপওয়ার্ক, পিপলপারওয়ার ইত্যাদি।

 

সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজার (Social Media Manager)- আমরা অনেকেই প্রতিদিন সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রচুর সময় ব্যয় করি, যেমন- ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, স্ন্যাপচ্যাট, টুইটার ইত্যাদি। আপনি যদি অনেক লাইক বা মন্তব্য পেতে অভ্যস্ত হন বা আপনার পোস্টের মাধ্যমে অন্যকে অনুপ্রাণিত করতে আপনি দুর্দান্ত মনে করেন তবে সেটিকে আপনি এটিকে পেশায় পরিণত করার বিষয়টি বিবেচনা করতে পারেন। সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজারের কাজ হলো সোশ্যাল মিডিয়ায়, অর্থাৎ তিনি কোম্পানিগুলোর জন্য গ্রুপ তৈরি করে, এই সম্প্রদায়গুলিকে মন্তব্য চালাচালির সুযোগ তৈরি করে, তাদের জড়িত করে এবং পদক্ষেপ নিতে উৎসাহিত করে, যেমন কোনও ব্লগ পোস্ট পড়া, ইমেল তালিকায় সাইন আপ করা, বা পণ্য কিনে। সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজাররা কোনও সংস্থার জন্য ব্র্যান্ড সচেতনতা তৈরিতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এদের বাৎসরিক গড় ইনকাম ৬২,000 মার্কিন ডলার। আপনি যদি ফ্রিল্যান্সার হন তবে এটি আপনার বিপণন এবং আলোচনার দক্ষতার উপর নির্ভর করে। কোথায় কাজ সন্ধান করবেন বা পারেন যেমন, নেটওয়ার্কিং এবং পিচিং সংস্থাগুলি সরাসরি এই ক্ষেত্রের সেরা সুযোগগুলি আসে। প্রাথমিকভাবে গুগল মার্কেটিং দিয়ে শুরু করতে পারেন। এছাড়াও অনলাইন জব ফ্লাটফর্ম রয়েছে যেমন, ফাইবার, ফ্রীল্যান্স, আপওয়ার্ক, পিপলপারওয়ার ইত্যাদি।

কনটেন রাইটার (Content Writer)– বর্তমান সময়ে বিভিন্ন কম্পানি রাইটার খুঁজে থাকেন তাদের ওয়েবসাইট বা ব্লগে রেগুলার পোস্ট লেখার জন্য। এছাড়াও বিভিন্ন নিউজ কোম্পানি প্রচুর লেখক ভাড়া করেন তাদের অডিয়েন্সকে প্রতিনিয়ত আপডেট করতে প্রচুর পোস্টের দরকার হয়। সেইভাবে বিভিন্ন কোম্পানির বিভিন্ন পোস্ট বা আর্টিকেলের মাধ্যমে নিজের প্রোডাক্ট, ব্র্যান্ডকে তাদের অডিয়েন্সের কাছে প্রমোট করেন। আর এই পোস্টগুলি লেখার জন্য পার্টটাইম- ফুল টাইম রাইটার দরকার হয়।  আপনি ফেসবুকে যে বিভিন্ন নিউজ দেখেন সেইসব নিউসগুলো বিভিন্ন রাইটারের দ্বার লেখা হয়, এবং এর বিনিময়ে তারা একটা মোটা স্যালারি পায়। আপনিও বিভিন্ন ভাষাতে রাইটিং স্কিল থাকলে ঘন্টায় ১৫-২৫ মার্কিন ডলার অথবা তারও বেশি আয় করতে পারবেন। এসব কাজ পেতে হলে যেমন, ResumeEdge, Indeed, Naukri খুঁজতে পারেন। এছাড়াও অনলাইন জব ফ্লাটফর্ম ফাইবার, ফ্রীল্যান্স, আপওয়ার্ক, পিপলপারওয়ার ইত্যাদিতে জব পেতে পারেন।

ট্রান্সক্রিপশনিষ্ট (Transcriptionist)- ট্রান্সক্রিপশননিষ্টদের কাজ হলো অডিও রেকর্ডিং শুনে কাজ করা। অডিও শুনে সেগুলোকে হুবাহু লিখতে হবে। এখানে শব্দগুলো অত্যন্ত নির্ভুল হওয়া উচিত। সুতরাং বিশদ কাজগুলিতে আপনার খুব মনোযোগ দেওয়া দরকার। এই কাজের জন্য আপনাকে দ্রুত টাইপ করাও খুব প্রয়োজন। অর্থাৎ আপনি যত দ্রুত টাইপ করবেন, প্রতি ঘন্টা আপনি তত বেশি উপার্জন করবেন। এখানে আপনি প্রতি ঘন্টায় ১৫- ২৫ মার্কিন ডলার বা তারও বেশি পেতে পারেন। মোদ্দা কথা হচ্ছে, যত দ্রুত টাইপ করতে পারবেন আপনি তত বেশি আয় করতে পারেন। এ ধরনের কাজ কোথায় পাবেন যেমন,  TranscribeMe and Rev. ইত্যাদি।

ভাষা অনুবাদক (Language Translator)- অনুবাদকরা সাধারণত যেকোন অডিও, ভিডিও অথবা যেকোন ভাষা থেকে অন্য ভাষায় রুপান্তর করাকে বুঝায়। আপনি যদি যেকোন একটি আন্তর্জাতিক ভাষা ব্যাকরণ সমেত লেখ্য রুপে নিখুঁত ভাষান্তর করতে পারেন, এ কাজ করেও আপনি আয় করতে পারেন। ভাষা অনুবাদকের চাহিদা বিশ্ব জুড়ে রয়েছে। অনুবাদকদের পরিশ্রমিক ঘন্টায় নয়, শব্দ রুপান্তরের ওপর নির্ভর করে। ৫০-১০০ শব্দ অনুবাদ করে আপনি মিনিমাম ৫-১০ মার্কিন ডলার আয় করতে পারেন, এর বেশিও আয় করতে পারেন। কোথায় কাজ পাবেন অনলাইন জব ফ্লাটফর্ম ফাইবার, ফ্রীল্যান্স, আপওয়ার্ক, পিপলপারওয়ার ইত্যাদিতে জব পেতে পারেন।

ওয়েব ডিজাইনার (Web designer)- ফ্রিল্যান্স কনটেন্ট লেখকদের মতোন, ফ্রিল্যান্স ওয়েব ডিজাইনাররা যদি টেকসই জীবনযাপন করতে চান; তবে তাদের পরিষেবাগুলি বাজারজাত করতে হবে। অন লাইন ব্যক্তিগত বা কোন প্রতিষ্ঠানের ব্যবসায়িক কাজে যেসমস্ত দৃষ্টি নন্দন সাইট বা পেইজগুলো দেখছেন সেগুলো ওয়েব ডিজাইনারদের সৃষ্টি। তাদের সৃষ্টিশীল কাজের ফলেই তথ্যগুলো আমারা সহজেই হাতের নাগালে পেয়ে যাই। ওয়েভ ডিজাইনারা কখনো সামনে আসে না, বেকেন্ডে থাকেন। কিন্ত সাইট বা পেইজ নেপথ্যে এবং সুন্দরের কৃতিত্ব তাদেরই। এরা ভিড়ের বাইরে দাঁড়িয়ে যখন তারা সরাসরি নিজেকে সম্ভাব্য গ্রাহকদের কাছে বাজারজাত করে, ফ্রিল্যান্স ওয়েব ডিজাইনারদের সুন্দর ওয়েবসাইট ডিজাইন করার দক্ষতার চেয়ে আরও বেশি প্রমাণ করা প্রয়োজন। সংস্থাগুলি চাহিদা সম্পর্কে যত্নশীল বটে, ফলাফল সম্পর্কে আরও বেশি যত্নশীল হতে হয়। ওয়েব ডিজাইনাররা প্রায়শই বুঝতে পারেন যা ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতা এবং সিআরও (রূপান্তর হার অপ্টিমাইজেশন) এ কাজ করে। তারা এমন ওয়েবসাইটগুলি কীভাবে তৈরি করবেন যা দর্শকদের কিছু ডাউনলোড করতে বা পণ্য কেনার জন্য চালিত এবং সহজ করে তোলে। একজন পেশাদার ওয়েভ ডিজাইনারের বাৎসরিক গড় বেতন ৬১,০০০ হাজার মার্কিন ডলার। কোথায় কাজ পাবেন, এই ক্ষেত্রের সেরা সুযোগগুলি সরাসরি সংস্থাগুলিতে নেটওয়ার্কিং এবং পিচিং থেকে আসে। প্রাথমিকভাবে শুরু করতে, গুগলিং বিপণন এজেন্সিগুলি ব্যবহার করে দেখুন, তাদের এমন ক্লায়েন্টদের পরিচালনা করতে সহায়তা প্রয়োজন কিনা। এছাড়ও  অনলাইন জব ফ্লাটফর্ম ফাইবার, ফ্রীল্যান্স, আপওয়ার্ক, পিপলপারওয়ার ইত্যাদিতে জব পেতে পারেন।

এফিলিয়েট মার্কেটিং (Affiliate Marketing)– আলীবাবা, অ্যামাজন, ইবাই এবং ফ্লিপকার্ট বহু মানুষ এই ওয়েবসাইটগুলিতে শপিং করে আর এর ফলে গ্রামে সবাই ঘরে বসে সমস্ত জিনিস পেয়ে যাচ্ছেন। আপনি যেকোন আইটেম সেটা নিজস্ব প্রোডাক্ট বা অন্যের তৈরি কোন জিনিসগুলিকে আপনি বিক্রি করে আয় করতে পারেন। এখানে আধুনিক মার্কেটিং ব্যবহার করে এবং বুদ্ধি খাটিয়ে আপনি ভালো প্রফিট করতে পারেন ।

ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট (Virtual assistant work)- ইন্টারনেটের মাধ্যমে আপনি ঘরে বসে এখন অ্যাসিস্ট্যান্ট এর কাজও করা যায়। সেটা যেকোনো ব্যক্তি, বিজনেসম্যান বা কোনো কোম্পানি হতে পারে, সেখানে প্রত্যেক দিনের যে নিত্য প্রয়োজনীয় অনলাইন কাজগুলো করতে হয়, তার জন্য আপনাকে ফিজিক্যালভাবে উপস্থিত না থাকলেও চলবে। যে কাজগুলি ঘরে বসে রিমোটলি করা যায়, যেমন ব্লগিং,কনটেন্ট রাইটিং, সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজমেন্ট,অ্যাড ক্যাম্পাস,ইমেইল ম্যানেজমেন্ট আরও বিভিন্ন ধরনের কাজ আছে যেগুলি বিভিন্ন কোম্পানি বা কোন বিজনেসম্যান পার্টটাইম-ফুল টাইম ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট নিয়োগ করে থাকে। কোথায় কাজ পাবেন অনলাইন জব ফ্লাটফর্ম ফাইবার, ফ্রীল্যান্স, আপওয়ার্ক, পিপলপারওয়ার, গুরু ইত্যাদিতে জব পেতে পারেন।

অন্যান্য ফ্রিল্যান্স কাজ (Different type of Freelance job)- এহেন নিচে কয়েকটি ফ্রিল্যান্সিং কাজগুলো আপনার ঘরে বসে আয়ের উৎস হতে পারে; আর সেগুলো আপনি ফুল টাইম,পার্ট টাইম হিসেবে কাজ করতে পারবেন- Different trype of graphic design, Video editing, Sound design, Search engine optimization (SEO), Programming, Photography, Animation etc. এছাড়াও অনলাইন ডাটা এন্ট্রি জব ,আপনি যদি ফাস্ট টাইপিং করতে পারেন তাহলে ডাটা এন্ট্রি জব করে নিজে স্বনির্ভর হতে পারবেন।

সব শেষে যে কথা না বললেই নয়;  আপনি যে ক্যারিয়ারের পথটি বেছে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন না কেন তা নিশ্চিত করুন যে আপনার সিভি এবং কভার লেটারটি প্রতিটি নির্দিষ্ট অ্যাপ্লিকেশনের জন্য উপযুক্ত। অতিরিক্তভাবে আপনার দক্ষতাগুলি হাইলাইট করে নিশ্চিত করুন।

লুই সাংমা, প্যারিস, ফ্রান্স

ওয়েভ ডেভেলপার, ব্লগার, ফ্রিল্যান্সার এবং সাংস্কৃতিক কর্মী।