.বিমা টাইমস নিউজ ডেস্ক: তীর্থ উৎসবের মূলসুরদীক্ষিত প্রেরিত, মঙ্গলবাণী সাক্ষ্যদানে ফাতেমা রাণী মা মারিয়া শ্লোগানে শেরপুরের নালিতাবাড়ীর বারোমারী সাধু লিওর খ্রিস্টধর্মপল্লীতে বার্ষিক ফাতেমা রাণীর তীর্থ উৎসব সংক্ষিপ্ত পরিসরে পালিত হয়েছে।

আয়োজকরা জানান, করোনা সংকটের দরুন স্বাস্থ্যবিধি মেনে দুইদিনের অনুষ্ঠান মাত্র সাড়ে তিন ঘন্টায়শেষ করতে হয়। তীর্থ অনুষ্ঠানমালা সকাল সাড়ে ৯টায় রোজারি মালা প্রার্থনা, আলোক শোভাযাত্রার মধ্যে দিয়ে শুরু হয়।

করোনাকে উপেক্ষা করে ভারতের মেঘালয় সীমান্তবর্তী পাহাড়ি গারো জনপদে বইছে তীর্থ উৎসবের আমেজ। সার্বিক প্রস্তুতি নিরাপত্তা বিষয়ে পুলিশের পক্ষ থেকে এবারও তিনস্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়েছেন।

তীর্থ অনুষ্ঠানটি সকালে মা মারিয়ার মূর্তির পাদদেশে স্থাপিত মঞ্চে পাপ স্বীকার, ব্যক্তিগত প্রার্থনা, আলোক শোভাযাত্রা এবং খ্রীষ্টযাগের মধ্য দিয়ে আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়। এরপর দুপুরে সমাপনী খ্রিষ্টযাগ শুরু হয় বেলা সাড়ে ১১টায় এবং বেলা দুইটায় শেষ আর্শিবাদের মধ্যে দিয়ে শেষ হয়। সমাপনী খ্রিষ্টযাগে পৌরহিত্য করেন ময়মনসিংহ ধর্মপ্রদেশের মহামান্য বিশপ পনেন পৌল কুবি, সিএসসি।

করোনা সংকট রোধ কল্পে এবার প্রতিটি ধর্মপ্রদেশের ধর্মপল্লী থেকে মাত্র ১০জন করে প্রতিনিধিসহ প্রায় পাঁচশত তীর্থযাত্রী অংশগ্রহণ করেছেন।